Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এতদ্বারা ৪নং গহিরা ইউনিয়নবাসীকে জানানো যাইতেছে যে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের দ্বৈততা পরিহারের করিবার লক্ষ্যে জন্ম নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদ বাংলা এবং ইংরেজী দাখিল করিতে হইবে। এছাড়াও সন্তানের জন্ম সনদের ত্রুটি সংশোধনের ক্ষেত্রে পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদ অবশ্যই বাংলা এবং ইংরেজী দাখিল করিতে হইবে। (জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০১৮) ।

 ইউনিয়ন পরিষদের যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন 01815-844954 (প্রসাশনিক কর্মকর্তা-মহিউদ্দীন) এই নাম্বারে।


ভাষা ও সংস্কৃতি

 

চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক বিকাশের ধারা লক্ষ্য করলে দেখা যায়, রাজনৈতিক তৎপরতা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড এখানে হাত ধরাধরি করে এগিয়েছে। কখনও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালিত হয়েছে আসন্ন রাজনৈতিক সংকটের পূর্বলক্ষণ দেখে, কখনও বা রাজনৈতিক আন্দোলনের সহযোগী শক্তি হিসেবে। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পর অসহযোগ, খেলাফত আন্দোলনের কালেও এখানকার সাংস্কৃতিক কর্মতৎপরতা স্তিমিত না হয়ে জোরদার ছিল। বিশ এর দশকে সুরেন্দ্রলাল দাসের নেতৃত্বে আর্য সংগীতের শিল্পী দলের নিখিল বঙ্গ কংগ্রেস সম্মেলনে যোগদান ঐ সময়ে চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিকঅঙ্গনের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। চট্টগ্রামের ‘প্রগতিলেখক সংঘের’ প্রতিষ্ঠা, কবিয়াল সমিতি গঠন, নিখিল ভারত ছাত্র ফেডারেশনের সম্মেলন উপলক্ষে মাণিক বন্দোপাধ্যায়, সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রমুখ সাহিত্যিক কবির আগমন, ১৯৪৬ খ্রীস্টাব্দের অশান্ত পরিবেশে জনগণের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ভাব জাগিয়ে তোলার লক্ষ্যে নজরুল জয়ন্তী উদযাপন, প্রগতিশীল মাসিক পত্রিকা সীমান্ত প্রকাশের উদ্যোগ ইত্যাদি ঘটনার মধ্য দিয়ে এর বহিঃ প্রকাশ ঘটে। চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিখ্যাত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের মধ্যে আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ, কবিয়ালরমেশ শীল ও ফনি বড়ুয়া, সুরেন্দ্রলাল দাশ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলায় যে সকল সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে তাদের নিয়ে গঠিত হয়েছে সাংস্কৃতিক ফোরাম। এ ফোরামের সমন্বয়ে আছেন বর্তমান জেলা প্রশাসক। এ ফোরামের উদ্যোগে চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে উন্মুক্ত মঞ্চ প্রতিষ্ঠা করাসহ অন্যান্য কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে।

গহিরা ইউনিয়ন পরিষদের যেকোন খবর জানতে নিয়মিত ওয়েব পোর্টল চেক করুন এবং গহিরা ইউনিয়ন পরিষদ ফেসবুক পেজে ফলো করুন।